![](https://kholamela.in/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
দীর্ঘদিন ধরেই পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিরুদ্ধে বারবার জনগণের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু এবার খেলা বদলেছে। এবার প্রতারণা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে খোদ রাজ্য সরকার। কি অবাক হচ্ছেন? আপনি কি মনে করেন?
গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে বহু প্রতীক্ষিত উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষা। হাইস্কুলের ফাইনাল পরীক্ষা শুরু হওয়ার সাথে সাথে বিশদ সমীক্ষা করে সবাই অবাক। বিশেষ করে জনপ্রশাসন সমীক্ষার মাধ্যমে নজর কেড়েছে। অনেকেই বলছেন, এবার রাজ্যের সঙ্গে প্রতারণা করল হাইস্কুলের ছাত্ররা। এদিকে এই অভিযোগে রাজ্যে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ খুশির খবর দিলো কেন্দ্র সরকার অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের ,শুধু পেনশনই না! শুনলে চমকে যাবেন
এখন সবার একটাই প্রশ্ন: হাইস্কুলের শিক্ষার্থীরা এটা করলে কী হবে? সেই কারণেই রাজ্য সরকারের এই মনোভাব শুরু হয়। সবাই জানে যে সরকার সাধারণ মানুষ এবং সরকারী স্কুলের ছাত্রদের উভয়কে সহায়তা করার জন্য বেশ কিছু কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। এর মধ্যে একটি ট্যাবলেট বা স্মার্টফোন কেনার জন্য সরকার বরাদ্দ করে ১০০০০ টাকা। কিন্তু সরকার সূত্রে জানা গেছে, এই দশ হাজার টাকা দিয়েও অনেক প্রার্থী এই টাকা ব্যবহার করেননি।
স্পষ্টতই, এই অর্থ সত্ত্বেও, অনেক পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় ফেল করেছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, সমীক্ষায় জানা গেছে যে বর্ধমান জেলার অনেক পরীক্ষার্থী এই অর্থ পেয়েও এই বছর সিনিয়র মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষায় অংশ নেয়নি। পূর্ব বর্ধমান জেলায় আনুমানিক ১০০০৮৫১ জন লোক রয়েছে। এই পরিসংখ্যান শুধুমাত্র পূর্ব বর্ধমান জেলার জন্য প্রযোজ্য। তবে এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে প্রশাসন।
আরও পড়ুনঃ Hero: ১ লিটার তেলে ৬৬ কিমি যেতে পারবেন এই বাইকে, সুপার মাইলেজ
এটি ২০২৪ সালের জন্য একটি নতুন ঘটনা নয়। গত ২০২২ সাল থেকে অনুরূপ ঘটনা জানা গেছে। রাজ্য সরকারের অর্থায়ন সত্ত্বেও অনেক প্রার্থী পরীক্ষায় ফেল করেছে। তবে এবার রাষ্ট্র পাশে থাকবে না। যেহেতু জানা গেছে, এই বিষয়ে, স্কুলের অধ্যক্ষদের উচিত এই শিক্ষার্থীদের খুঁজে বের করা এবং তাদের কাছ থেকে পরীক্ষায় না আসার কারণ খুঁজে বের করা।